২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বিজয়নগরে শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়।

বিজয়নগরে শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়।

বিজয়নগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া (প্রতিনিধি)

একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া কে কেন্দ্র করে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলা বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বিজয়নগর উপজেলা চত্বরে অবস্থিত শহীদ মিনারে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সাধনা ত্রিপুরা ও বিজায়নগর থানার পক্ষে ওসি রওশন আলী ফুল দেওয়ার পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কে ফুল দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাধনা ত্রিপুরা ও ওসি রওশন আলী’র সামনেই রাত বারোটায় বিএনপির কবির গ্রুপ ও শ্যামল গ্রুপ দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। প্রশাসন দুপক্ষকে থামানোর জন্য চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।

দীর্ঘদিন যাবত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় বিএনপি দুইটি গ্রুপে বিভক্ত । প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে শ্যামল গ্রুপ ও কবির গ্রুপ শহীদ বেদীতে ফুল আগে পরে দেওয়া নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তেই উপজেলা চত্বর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। আহতদের মধ্যে পেটুয়াজুরী গ্রামের মৃত সাজু মিয়ার ছেলে বিল্লাল হোসেন, ইছাপুরা গ্রামের মহররম আলীর ছেলে জীবন মিয়া গুরুতর আহত হয়েছেন।

এই সংঘর্ষে কয়েকজন আহত হয়েছে বলে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রৌশন আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন দুজন রোগীর মধ্যে একজনের পেট ও পিঠের দিক থেকে তিনটি অংশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কাঁটা ছিল । স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কাটা অংশগুলো সেলাই করে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হসপিটালে চলে গেছেন।

উপজেলা বিএনপির সভাপতি জমির হোসেন দস্তগীর বলেন ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ ফুল দিতে গেলে কবির গ্রুপ অপেক্ষা না করে তারাও একই সময় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের কে নিয়ে ফুল দিতে যায় তখন ছাত্রদল প্রতিবাদ করে এতে হাতাহাতি হয় এবং একজন আহত হয়েছে জেনেছি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019